নিজস্ব প্রতিবেদক সোনারগাঁ: নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ মোগড়াপাড়া চৌরাস্তায় জামে মসজিদ এর চিত্র। পাশাপাশি দুইটি এ সি বসানো মসজিদে তারই ঠিক মাত্র ৪-৫ ফুট দূর মধুবন সুইট মিট বা মিস্টির দোকান। শক্তি শালী গ্যাসের মিটার স্থাপিত তাও আবার মিটারের এক পাশে লিকেস রয়েছে নিয়মিত বাহির হচ্ছে গ্যাস। মধুবন মিষ্টির মালিক জেনে শোনেও লিকেজ মেরামত করা কোন প্রকার ব্যবস্থা করছেন না বলে জানা যায়। এলাকার কয়েক জন বিষয় টা মধুবন মিষ্টির মালিক কে অবগত করা হলেও তারা কোন কর্নপাত করেনি। যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে তখন তিতাস গ্যাস করতে পেকে কে দায়ী করবে মধুবন মিষ্টির মালিক পক্ষ। বার বার তাগিদ দেয়ার পড়েও মালিক পক্ষ হইতে তিতাসগ্যাস কর্তৃপক্ষ কে লিকেজের বিষয়ে অনবগত করেননি তারা। এই ভাবে গ্যাস বাহির হতে থাকলে যে কোন সময় ঘটতে পারে দূর্ঘটনার। আকাশে বিদ্যুৎ চমকালে আগুনের সূত্র পাত হতে পারে এবং বজ্রপাত সময় বড় ধরনের বিপদ হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। সোনারগাঁ মোগড়াপাড়া চৌরাস্তায় বাস স্ট্যান্ড জামে মসজিদ কমিটির সকলের এই মুহূর্তে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা। মধুবন মিষ্টির মালিক পক্ষের সামান্য ভুলের এবং অল্প কিছু কাজের জন্য বয়ে আনতে পারে বিপদজনক দূর্ঘটনার। মালিক পক্ষ প্রতি দিন হাজার হাজার টাকা উপার্জন করিতেছেন বহু বছর যাবত কিন্তু খাসরা মেয়ের কারনে যেকোন সময় ঘটতে পারে নাঃগঞ্জ তলা মসজিদ এর মত বড় ধরনের বিস্ফোরণ বা দুর্ঘটনা। মধুবন মিষ্টির দোকানের ব্যবহৃত রাইজার থেকে তাদের চুলার দূরত্ব মাত্র ৪ ফিট । হুইস পাইপ দিয়ে প্রতিদিন নিয়মিত ৪৫ ঘন ফুট বানার ব্যবহার করে যাচ্ছেন এ থেকে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।